জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারন অনার্স ও প্রফেশনাল অনার্স এর পূর্ণাঙ্গ তথ্য :: ২০২৪
আসসালামু আলাইকুম। সুপ্রিয় শিক্ষার্থী ও ভিজিটর বন্ধুরা আশা
করি আপনারা সবাই আল্লাহর অশেষ মেহেরবানীতে এক প্রকার কুশলেই আছেন। পিয়নমামা ডটকম সাইটে শিক্ষা বিষয়ক সম্পর্কে আমি একাধিক পোস্ট
করেছিলাম। উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাবি অধিভূক্ত ৭ কলেজ এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভূক্ত কলেজের ভর্তি প্রক্রিয়া
নিয়ে সেখানে আলোচনাও করেছিলাম।
এর মধ্যে অনেকেই আমাদের ব্লগসাইটসহ সোস্যাল সাইটে জিজ্ঞাসা
করেছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর জেনারেল বিষয়ে
অনার্স ও প্রফেশনাল অনার্স কোর্সের পার্থক্য কি, সুযোগ সুবিধা
কি, কোথায় ভর্তি হওয়া যায়, ভর্তি হওয়ার
যোগ্যতা কি, পড়াশোনার খরচ কত হয় যাবতীয় তথ্য বিষয়ে। সুতরাং আজকের
পোস্টটি আপনার প্রশ্ন গুলো সংযোজন করে প্রতিত্তর দেওয়ার চেষ্টা করবো। পোস্ট লেখা শুরু
করার আগে আমার অনুরোধ থাকবে ধৈর্য্য সহকারে
শেষ পর্যন্ত পড়ার অনুরোধ রাখছি তাহলে সহজেই বিষয়বস্তু বুঝতে পারবেন।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ অনার্স এবং প্রফেশনাল অনার্স কি?
সাধারন অনার্স:
সাধারন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মত সাধারন বিষয় নিয়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিন সরকারি- বেসরকারি কলেজগুলোতে ০৪ বছর মেয়াদী যে কোর্স পড়ানো হয় সেটিই হলো সাধারন বিষয়ে অনার্স। সাধারনত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে প্রায় ৩০ টি কোর্সের মত অনার্স করানো হয়।
প্রফেশনাল অনার্স:
প্রফেশনাল অনার্স হলো আলাদা স্পেশালি কোর্স নিয়ে পাঠদান। উদাহরণ হিসেবে বলা যেতে পারে ঢাকা, রাজশাহী, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ০২ ধরনের অনার্স পাঠদান করা হয় যেমন: বিজনেস ফ্যাকাল্টির অনার্স এবং অপরটি হচ্ছে আইবিএ অনার্স। তাছাড়াও স্পেশালি সেখানে বিভিন্ন ইউনিট/ইনস্টিটিউট থাকে যেমন: চারুকলা, শিক্ষা গবেষণা, প্রযুক্তি ও ফার্মেসী ইউনিট থাকে। এখানে অনুরুপ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মতই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় তাদের অধিভূক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো, এবং কোর্স গুলোর প্যাটার্ন অনুসারে এই স্নাতক (সম্মান) তথা অনার্সকে ভেঙ্গে ০২ টি সম্মান কোর্স তৈরী করেছে, যার একটির নাম “স্নাতক (সম্মান)” অন্যটি স্নাতক (সম্মান) প্রফেশনাল”।
ভর্তি টাইম লাইন : |
---|
|
প্রফেশনাল অনার্স ভর্তির নূন্যতম যোগ্যতা: |
---|
|
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ অনার্স এবং প্রফেশনাল অনার্স এর মূল পার্থক্যর বিষয় গুলো?
- ১। সাধারন বিষয়গুলোর অনার্স কোর্স দেশের সরকারি ও বেসরকারি কলেজে গুলোতে পড়ানো হয়। অপরদিকে প্রফেশনাল অনার্স কোর্স শুধুমাত্র বেসরকারি কলেজ/ইনস্টিটিউটে পড়ানো হয়। তবে শিক্ষা বিষয়ে বি.এড অনার্স প্রফেশনাল কোর্স বেসরকারি শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজের পাশাপাশি সরকারি শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজেও পড়ানো হয়। মূলত এই সব কলেজকে বিএড কলেজ বলা হয়।
- ২। সাধারন অনার্স বিষয়ের পাঠদান শিক্ষার্থী বাংলা কিংবা ইংরেজিতে গ্রহন করতে পারে এবং পরীক্ষার উত্তর প্রদান বাংলা কিংবা ইংরেজিতে দিতে পারে। কিন্তু প্রফেশনাল অনার্স কোর্সের পাঠদান ও পরীক্ষায় প্রশ্নের উত্তর প্রদান সম্পূর্ণ ইংরেজি মাধ্যমে করতে হয়। যদিও পাঠদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো শিক্ষার্থীদের বুঝার সুবিধার্থে বাংলাতে লেকচার প্রদান করে থাকে।
- ৩। সাধারন অনার্স বিষয়ের পরীক্ষা গুলো প্রতি বর্ষ/বছর অনুযায়ী হয়ে থাকে। অর্থাৎ ০৪ বছরে ০৪ বার। কিন্তু প্রফেশনাল অনার্স কোর্সগুলো সেমিস্টার অনুযায়ী হয়ে থাকে। প্রতি ০৬ মাসে সেমিস্টার হয়। অর্থাৎ ০৪ বছরে ০৮ সেমিস্টারে ০৮ বার পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করতে হয়।
- ৪। সাধারন অনার্স কোর্সের বিষয়গুলোতে লিখিত পরীক্ষাগুলো হয়ে শতকরা ৮০ মার্কের, ২০ মার্ক কোর্স টিচারের হাতে থাকে। প্রফেশনাল অনার্স কোর্সের লিখিত পরীক্ষাগুলো হয়ে ক্ষেত্র বিশেষ শতকরা ৬০ থেকে ৭০ নম্বরের, ইনকোর্স মার্ক থাকে ৩০ থেকে ৪০ কোর্স টিউটরের হাতে।
- ৫। সাধারন অনার্স কোর্স গুলোতে স্টুডেন্টদের দেখা যায় নিয়মিত কলেজে না আসা কিংবা ক্লাশ না করার প্রবণতা বেশি। শুধুমাত্র ইনকোর্স কিংবা টেস্ট পরীক্ষার সময় আনাগোনা দেখা যায়। কিন্তু প্রফেশনাল কোর্সে নিয়মিত ক্লাশ টেস্ট, এ্যাসাইমেন্ট, কুইজ ও হোম ওয়ার্কে যুক্ত হতে হয়।
- ৬। সাধারন অনার্স বিষয়গুলোর শিক্ষার খরচ তুলনা মূলক অনেক কম কিন্তু প্রফেশনাল অনার্স কোর্সের খরচ বেশি।
- ৭। সাধারন অনার্স কোর্সের তুলনায় প্রফেশনাল অনার্স কোর্সের সনদের মান ও কোয়ালিটি একটু হলেও একধাপ এগিয়ে।
- ৮। সাধারন অনার্স কোর্সের পাঠদান বহি কিংবা সিলেবাসের সংখ্যা বেশ কম যেমন: সাধারন বিষয়ে বিবিএ অনার্স পড়তে ২৮ টি বই পড়তে হয়। অপরদিকে প্রফেশনাল বিবিএ অনার্স পড়তে ৪০-৫৬ টি বই/কোর্স সম্পন্ন করতে হয়।
- ৯। উভয় কোর্সের রেজিষ্ট্রেশন এর মেয়াদ ০৭ বছর, কোর্সের সময়সীমা ০৪ বছর।
- ১০। সাধারন অনার্স কোর্সের ক্রেডিট সংখ্যা ১২০ থেকে ১২৮ এবং প্রফেশনাল অনার্স কোর্সের ক্রেডিট সংখ্যা ১৪২ হতে ১৬৮ হয়ে থাকে।
- ১১। জেনারেল অনার্স কোর্সে ভর্তি হতে গেলে এসএসসি ও এইচএসএসসি পাশের সাল ০২ বছরের ব্যবধান চাওয়া হয়। প্রফেশনাল কোর্সে ০৩ বছরের ব্যবধান চাওয়া হয়।
- ১২। সাধারন/জেনারেল অনার্স কোর্সে ভর্তির যোগ্যতার ক্ষেত্রে প্রফেশনাল অনার্স কোর্সের চেয়ে জিপিএ বেশি চাওয়া হয়
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন প্রফেশনাল অনার্স কোর্সে পড়ার খরচের তথ্যাবলী:
জেনারেল অনার্স সব জায়গায় পড়ানো হয়। সারা বাংলাদেশে প্রায় ২ হাজারের বেশী সরকারি বেসরকারি কলেজ রয়েছে যার মধ্যে ৭৭০+ কলেজে জেনারেল অনার্স পড়ানো হয়। প্রফেশনাল অনার্সে ০৪ বছরে খরচ হয় ১ লাখ ২০ হাজার টাকা হতে সর্বোচ্চ ০৩ লক্ষ টাকা। মূলত সরকারি কলেজগুলোতে টিউশন ফিসহ বছরে ৬০০০/- টাকা করে দিতে হয়। কিন্তু বেসরকারি কলেজে গুলোতে প্রতি মাসে মাসিক ফি+ টিউশন ফি থাকে ফলে বছরে ২০-৩০/- হাজার টাকার বেশি খরচ হয়ে যায়। যেমন: ভর্তি হওয়ার সময় সরকারি কলেজগুলোতে লাগে ৪,৫০০/- টাকা অপরদিকে প্রফেশনাল কোর্স গুলোতে ভর্তি+টিউশন ফি লাগে ১৫-২০ হাজার টাকা।
প্রফেশনাল অনার্স বিষয়ের কোর্স এর নাম:
- ইঞ্জিনিয়ারিং প্রকৌশল অনুষদ :
ECE (Electronics & Communication Engineering)
- ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ :
THM (Tourism & Hospitality Management)
- শিক্ষা অনুষদ :
- চারুকলা অনুষদ :
- মিডিয়া স্টাডিজ অনুষদ :
- টেক্সটাইল প্রকৌশল অনুষদ :
AMT (Apparel Manufacture Technology)
KMT (Knightwear Manufacture Technology)
সাধারন অনার্স কোর্স কিংবা প্রফেশনাল কোর্সের মধ্যে মান কোনটির বেশি?
- জটিল ও বিশ্লেষণমূলক একটি প্রশ্ন। আপনি জাতীয়র অধীনে যে কোর্সেই লেখাপড়া শেষ করেন না কেন সেখানে অধিকাংশই চাকুরীদাতা দেখবে না যে, আপনি কোন ধরনের অনার্সকোর্স শেষ করেছেন! এমনকি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সনদপত্রে স্পেশেফিকভাবে উল্লেখ থাকেনা আপনি কোন ধরনের অনার্স কোর্স সম্পন্ন করেছেন। সাধারন বিষয়ের অনার্স কোর্স ও প্রফেশনাল অনার্স কোর্সের সনদপত্রের ডিজাইন, প্যাটার্ন, স্যাম্পল প্রায় একই। অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেশনাল অনার্স কোর্সের সনদপত্রের যে স্বতান্ত্রিকতা থাকে সেখানে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নাই বললেই চলে।
- বিষেশত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিবিএ অনার্স কোর্স পড়ার জন্য ব্যক্তিগতভাবে আমি সাধারন কলেজগুলোতে পড়ার জন্য সাজেস্ট করে থাকি। কারন, প্রফেশনাল বিবিএ অনার্স কোর্সের খরচ অনেক বেশি, তাছাড়া পূর্বেই বলেছি সনদপত্রের প্যাটার্ন হুবহু একই রকম। আসলে প্রফেশনাল বিবিএ এক ধরনের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস পলিসি বলে মনে করি। এই বিষয় নিয়ে পরবর্তী সময়ে একটি প্রতিবেদন করার ইচ্ছা আছে। তবে প্রফেশনাল অন্যান্য বিষয় যেমন: সিএসই, ইইই, মিডিয়া স্টাডিজ ও এডুকেশন বিষয়ে প্রফেশনাল ইনস্টিটিউটে ভর্তি হওয়া যেতে পারে। তার অন্যতম কারন হচ্ছে জেনারেল সরকারি-বেসরকারি (এম.পি.ও) কলেজে এই প্রফেশনাল অনার্স কোর্স নাই বললেই চলে।
- বিশেষত প্রফেশনাল অনার্স কোর্স পরিচালনা করতে গেলে আধুনিক গবেষণাগার, যন্ত্রপাতি, অর্থ-তহবিল এবং দক্ষ শিক্ষকমন্ডলির প্রয়োজন হয় যা সাধারন সরকারি-বেসরকারি কলেজগুলোতে সংকট থেকেই যায়। তবে পরিশেষে এই কথা বলা যায় যে, সাধারন অনার্স কোর্স ও প্রফেশনাল অনার্স কোর্সের সনদপত্রের মান এক হলেও শিক্ষার গুগগত মান ও কোয়ালিটিতে প্রফেশনাল অনার্স কোর্স একধাপ এগিয়ে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন প্রফেশনাল অনার্স স্টাডি সেন্টারের তালিকা:
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন প্রফেশনাল অনার্স কোর্সের স্টাডি সেন্টার কিংবা পাঠদান কলেজের সংখ্যা প্রায় একাধিক। তবে অধিকাংশই স্টাডি সেন্টার গুলোর অবস্থান ঢাকা শহরে, বাকি গুলো বিভাগীয় এবং কিছু জেলা শহরে রয়েছে। সমগ্র দেশে প্রফেশনাল স্টাডি সেন্টারের তালিকা প্রায় ১০০ এর বেশি হবে। পোস্টের কলেবর বেশি বৃদ্ধি পেয়ে যাবে বিধায় এখানে সংযোজন করা সম্ভব হলো না। তবে দেশের কোথায় কোথায় প্রফেশনাল অনার্স পাঠদান করা হয় তার একটি তালিকা প্রস্তুত করেছি এবং সেটি গুগল ড্রাইভে আপলোড করেছি। সুতরাং নিচের লিংক হতে পিডিএফ ফাইল ডাউনলোড করে কিংবা ভিউ করলেই কাংখিত স্টাডি সেন্টার কিংবা পাঠদানকারি কলেজের নাম ও ঠিকানা দেখতে পাবেন। আরেকটি বিষয় যখন প্রফেশনাল অনার্স কোর্সের বিজ্ঞপ্তি দিবে অনলাইনে আবেদন ফর্ম পূরন করার সময় স্টাডি সেন্টার গুলোর নাম শো করে।
প্রফেশনাল কোর্সে ভর্তি হওয়ার বিষয় ধরন কিংবা বিষয় নির্বাচন প্রক্রিয়া:
- আমরা যে যে বিষয়টিকে প্রাধান্য দিয়ে পড়তে চাই কিংবা ভর্তি হই তাই মেজর কোর্স বা বিষয়। সাধারনত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সহ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিন সাধারন অনার্সে ভর্তির সময় যে বিষয়টি নেয়া হয় তাই একজন শিক্ষার্থীর মেজর সাবজেক্ট। যেমন : ফিন্যানাস পড়লে তার মেজর সাবজেক্ট হলো ফিন্যান্স, তখন তা হবে BBA(Hons) in Finance.
- কিন্তু প্রফেশনাল অনার্স কোর্সে এখানে পুরো একটা কোর্সের সব বিষয় নিয়ে পড়তে হয়, এরপর ৮ম সেমিষ্টারে এসে নিজেকে নিজের মেজর সাবজেক্ট বা কোর্স সিলেক্ট করে নিতে হয়। যেমন : BBA এর একজন শিক্ষার্থী ৮ম সেমিষ্টারে এসে তার মেজর বিষয় নিলো ফিন্যান্স ; তখন তা হবে BBA(Hons) Major in Finance। অনার্সে মোট ৩০ টি বিষয় রয়েছে, এর মধ্য হতে শিক্ষার্থীকে প্রাথমিক আবেদন ফরম পূরন কালে তার পছন্দ মত বিষয় নির্বাচন করে দিতে হয়। যেমনঃ হিসাববিজ্ঞান, ফিন্যান্স, মার্কেটিং, অর্থণীতি, ইংরেজি;তা হতে NU প্রেফারেন্স অনুযায়ী একটি বিষয়ে শিক্ষার্থীকে Assigned করে।
- প্রফেশনাল অনার্স কোর্সে এখানে সাবজেক্ট নয়, কোর্স থাকে। এখানেও প্রাথমিক আবেদন ফরম পূরন কালে আবেদন প্রার্থীকে পছন্দ মত কোর্স সিলেক্ট করতে হয়, যেমন : CSE, ECE, BBA. এবং তা হতে NU কোন একটি কোর্সে প্রেফারেন্স অনুযায়ী শিক্ষার্থীকে Assigned করবে।
সর্বশেষ:
আলোচনার একদম শেষ পর্যায়ে। উপরোক্ত তথ্যাবলী জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট ও সোস্যাল সাইট হতে সংগৃহিত। উপরোক্ত নানাবিধ তথ্যাবলী আলোকপাত করেছি আপনাদেরকে সম্যক ধারনা দেওয়ার জন্য। তারপরেও প্রায় প্রতি বছরেই ভর্তির প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী তথ্যগুলো পরিবর্তিত হয়। সেই জন্য আমাদের পরামর্শ হলো আপনারা যখনই সময় পাবেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল অফিসিয়াল সাইট ভিজিট করবেন।
উল্লেখ্য আমাদের ব্লগ সাইট ভিজিট করতে ব্রাউজারের সার্চবার কিংবা গুগলে গিয়ে পিয়নমামা ডটকম কিংবা PeonMama লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। আরেকটি বিষয়, পিয়নমামা ডটকম সাইটে শুধু লেখাপড়া বিষয়ক নই পরবর্তী সময়ে ধাপে ধাপে চাকরির বিজ্ঞপ্তি, কম্পিউটার টিপস, অনলাইনে ইনকামের কৌশল, ফ্রিল্যান্স, ক্যারিয়ার আড্ডা, সফটওয়্যার রিভিউ ও ই-কমার্স নিয়ে পোস্ট পাবলিশ করা হবে।
Rules for commenting: Linking comments made without any reason for the purpose of getting backlinks will not be approved. However, linking comments for reasonable reasons will be approved after verification. Moreover we always follow zero spamming policy. So Be Careful..! to the policy of according at this blog.
comment url