আসসালামু আলাইকুম। পিয়নমামা ডটকম সাইটের ভিজিটর বন্ধুরা আশাকরি আপনারা সবাই ভালো আছেন। অন্যান্য দিনের মত আজকেও ক্যারিয়ার বিষয় তথা প্রফেশনাল কোর্স নিয়ে অন্য আরেকটি পোস্ট করতে যাচ্ছি যা পোস্টের শিরোনামে বলেছি তা বিশ্লেষণ করার চেষ্টা করেবা। আশা করি ধৈর্য্য সহকারে সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়বেন।
বিপিএড কি?
বিপিএড হলো "ব্যাচেলর অব ফিজিক্যাল এডুকেশন (Bachelor of Physical Education)" এর সংক্ষেপক রূপ যা BPED হিসেবে সুপরিচিত। সহজেই বলা যেতে পারে স্কুল-কলেজ পর্যায়ে ক্রীড়া কৌশল নামক যে পাঠ্যসূচী রয়েছে অর্থাৎ শিক্ষার্থীদের ক্রীড়া বিষয় নিয়ে পড়াশোনা, ক্রীড়া বিষয়ক যেমন: ফুটবল, ক্রিকেট, সাঁতার ও ভলিবল সহ যাবতীয় বিষয় প্রশিক্ষণ ও রপ্ত করানো হয় এবং এখানে শিক্ষার্থীদের যিনি শিক্ষা দেন কিংবা শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত হন তিনি মূলত BPED ডিগ্রিধারী টিচার। BPED মূলত ০১ বছরের একটি প্রফেশনাল স্নাতক সমমানের ডিগ্রি কোর্স, যা বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষার্থীদের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণিতে ক্রীড়া শিক্ষার জন্য প্রণয়ণ করা হয়েছে। এই কোর্সটি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রদানের উদ্দেশ্যে তৈরি করা এবং এটি শিক্ষামন্ত্রণালয় আওতাধীন বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রদান করা হয়। BPED কোর্সে শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন শিক্ষাগত এবং পেশাদার ক্ষমতা তৈরি করা হয়, যাতে তারা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ক্রীড়া বিষয়ক শিক্ষা প্রদানের ক্ষেত্রে কর্মরত হতে পারেন। BPED ডিগ্রি পাশ করার পর, ছাত্র-ছাত্রীরা বিভিন্ন স্কুল বা কলেজে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত হয়।
ভর্তি টাইম লাইন : |
---|
- আবেদনের সমাপ্তি : 15/01/2024
- আবেদন ফি : 300/- টাকা [ অবেদনকৃত কলেজ অফিসে জমা দিতে হবে]
- আবেদন ফি জমাদানের শেষ তারিখ : 15/01/20243
- আবেদন পদ্ধতি : অনার্স /ডিগ্রি পাশের জিপিএ এর ভিত্তিতে
- ফলাফল প্রকাশের তারিখ: 02/02/2024
- ক্লাশ শুরুর তারিখ: 20/02/2024
- ভর্তি পরীক্ষা : ভর্তি পরীক্ষা নাই। ফলাফলের ভিত্তিতে মেধা স্কোর করা হয়।
|
বিপিএড কোর্সের সুবিধা
বর্তমানে স্কুলের পাঠ্যসূচিতে শারীরিক শিক্ষা বিষয়টি করা হয়েছে বাধ্যতামূলক। তাই আগের চেয়ে এ বিষয়ের গুরুত্ব বেড়েছে অনেক গুণ। বিশেষত সরকারি শারীরিক শিক্ষা কলেজগুলোতে আছে অনেকটা বিনা খরচায় পড়ার সুযোগ। সম্প্রতি দেশের সরকারি শারীরিক শিক্ষা কলেজগুলোতে ব্যাচেলর অব ফিজিক্যাল এডুকেশন (বিপিএড) কোর্সে ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সরকারের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের ক্রীড়া অধিদপ্তর। অবশ্য এই কোর্সটি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক সিলেবাস, পরীক্ষা ও সনদপত্র প্রদান করে থাকে। শারীরিক শিক্ষাবিষয়ক এ কোর্সের মেয়াদ এক বছর। যাঁরা শরীরচর্চা ও খেলাধুলার নিয়মকানুনের বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে চান, তাঁদের জন্য এই কোর্সটি কাজে দেবে।তাছাড়াও-
- যারা স্কুল, কলেজ, মাদ্র্রাসাতে শিক্ষকতা পেশায় আসতে চান।
- সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ক্রীড়া বিষয় নিয়ে ক্যারিয়ার গড়তে চান
- শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উদ্যেক্তা হতে চান।
- ক্লাব, ক্রীড়াপরিষদ, অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন ও ফেডারেশনের প্রশিক্ষক।
- বিকেএসপি ও শারীরিক শিক্ষা একাডেমির শিক্ষকদের চাকরির সুযোগ রয়েছে।
- ক্রীড়া বিষয়ে আগ্রহী প্রেমী, শিক্ষাবিদ যিনি তার জ্ঞান, গবেষণাকে আরো প্রবৃদ্ধি করতে চায়
- কোর্স শেষে রয়েছে খেলাধুলা নিয়ে কাজ করার অনেক সুযোগ
বিপিএড কোর্সের সিলেবাস, যে সকল বিষয়গুলো পাঠদান করা হয়?
০১ বছরের বিপিএড কোর্সে তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিকে ৫০০ করে মোট ১০০০ নম্বরের আবশ্যিক। তাত্ত্বিক তথা লিখিত বিষয় হিসেবে শারীরিক শিক্ষার ইতিহাস, তত্ত্বনীতি, শিক্ষাদান পদ্ধতি, খেলাধুলার আইন-কানুন, শিক্ষা ও ক্রীড়া মনোবিজ্ঞান, ফিজিওলজি, সংগঠন ও প্রশাসন, স্বাস্থ্যবিদ্যা ও প্রাথমিক চিকিৎসা- এই আটটি বিষয়ে পড়ানো হয়। ব্যবহারিকের ক্ষেত্রে খেলা ১ম পত্রে আছে ফুটবল, ভলিবল, হ্যান্ডবল, ক্রিকেট ও হকি- এই পাঁচ খেলা। ২য় পত্রে আছে কাবাডি, বাস্কেটবল, টেবিল টেনিস ও ব্যাডমিন্টন- এই চার খেলা। এ ছাড়া জিমন্যাস্টিকস, অ্যাথলেটিকস, ক্রীড়া ব্যবস্থাপনা, স্কোয়াড ড্রিলসহ খেলাধুলার ও শারীরিক শিক্ষার অনেক কিছু শেখানো হয় এতে।
বিপিএড কোর্সের প্রকারভেদ
বিপিএড কোর্স মূলত ০২ ধরনের যথারুপঃ
- ক) বিপিএড অনার্স। এটা ০৪ বছরের প্রোগ্রাম। মূলত এইচএসসি পাশের পর ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে এখানে ভর্তি হতে হয়। ঢাকা, রাজশাহী, চট্টগাম ও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বিষয় নিয়ে অনার্স কোর্স করানো হয়। তাছাড়া বেশ কিছু প্রাইভেট ভার্সিটিতে এই কোর্স চালু আছে।
- খ) বিপিএড প্রফেশনাল (০১ বছরের কোর্স)এটা অনার্স কিংবা ডিগ্রি পাশ করার পর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন যে কোন সরকারি কিংবা বেসরকারি বিপিএড কলেজে এই কোর্সে ভর্তি হওয়া যায়।
কোথায় শিক্ষকতার সুযোগ পাওয়া যাবে?
এই বিষয়ে কোর্স সমাপ্ত করার পর আপনি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক হওয়ার সুযোগ পাবেন। মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১০ম গ্রেডের বেতনকাঠামো পাবেন। সাথেতো অন্যান্য সুযোগ সুবিধা থাকছেই প্রতিষ্ঠান কাঠামো অনুযায়ী। তাছাড়া কলেজেরও প্রভাষক পদে যোগদান করা যায় যেখানে ৮ম গ্রেডে বেতন কাঠামো পাবেন। তবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিধি মোতাবেক সেটা ০১ বছরের কোর্স থাকলে থাকলে হবেনা, ০৪ বছরের ক্রীড়া কৌশল বিষয়ে গ্রাজুয়েশন থাকতে হবে।
উল্লেখ্য স্কুল কিংবা কলেজ পর্যায়ে যারা বিপিএড শিক্ষক হিসেবে পেশায় আসবেন তাদের অন্যদের মত নতুন করে বিএড কিংবা বিএমএড করার প্রয়োজন নাই।
শিক্ষক পেশাতে বেতন কাঠামো কেমন?
এমপিওভূক্ত মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১৬,৫০০/- এবং কলেজগুলোতে ২২,৫০০/- বেতন পাবেন। তাছাড়াও রাজধানীতে অবস্থিত যেগুলো স্বতন্ত্র কিংবা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান রয়েছে সেখানে বেতন কাঠামো আরো অনেক বেশি।
বিপিএড কোর্সে ভর্তি হওয়ার যোগ্যতা
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন এক বছরের বিপিএড কোর্সে আগ্রহী শিক্ষার্থীকে স্বীকৃত কোনো বিশ্ববিদ্যালয় বা উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে তিন বছর মেয়াদি স্নাতক অথবা চার বছর মেয়াদি অনার্স বা সমমানের ডিগ্রি থাকতে হবে। এসএসসি থেকে স্নাতক পর্যন্ত একটি পরীক্ষায় ৩য় বিভাগ কিংবা ২.০ জিপিএ থাকলেও আবেদন করা যাবে। আবেদনের নীতিমালা অনুযায়ী যাদের বয়স ৩৫ বছরের তারা এই কোর্সে ভর্তি হতে পারবেন না। তবে শিক্ষকদের ক্ষেত্রে বয়সসীমা ৪০। উল্লেখ্য মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ফাজিল ও কামিল ডিগ্রিধারী শিক্ষার্থীরা বিপিএড কোর্সে ভর্তি হতে পারবেন না। প্রতি বছরের শেষের দিকে তথা ডিসেম্বর-জানুয়ারীতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তপক্ষ তাদের ওয়েব সাইটে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে থাকে।
- ভর্তির নির্দেশিকা ও আবেদনের লিংক এখানে
বিপিএড কোর্স ফি কত?
যারা সরকারি কলেজে বিপিএড কোর্সে ভর্তি হতে চান বলা চলে তারা প্রায় বিনা খরচে পড়ার সুযোগ পায় শিক্ষার্থীরা। পোশাক ও খাবার খরচ বাবদ এককালীন 7-8 হাজার টাকা লাগে। হোস্টেলে থাকাসহ সব সুবিধা ভোগ করার জন্য কোনো টাকা গুনতে হয় না। কোর্সের শিক্ষার্থীদের জন্য আছে খেলাধুলার আধুনিক সরঞ্জাম ও চিকিৎসার সুবিধা। অর্থাৎ সরকারি বিপিএড কলেজে ০১ বছরের কোর্সের সর্বমোট খরচ প্রায় ১২-১৩ হাজার টাকার মত হয়ে থাকে।উপরন্তু শিক্ষার্থীদের জন্য প্রতি মাসে ৩৩০ টাকা হারে বৃত্তির ব্যবস্থা করে কর্তৃপক্ষ।এখানে নিয়মিত ক্লাস ও পরীক্ষা দিতে হয়। অপরদিকে বেসরকারি কলেজগুলোতে সর্বমোট খরচ হয়ে থাকে ২৫,০০০/- টাকা হতে ৪০,০০০/- টাকা পর্যন্ত।
ভর্তি পদ্ধতি, নম্বর বন্টন ও ফলাফল
- ক) প্রতিটি কলেজের জন্য আলাদাভাবে মেধা তালিকা তৈরী করে প্রার্থীদের স্নাতকোত্তর (প্রফেশনাল) কোর্স বরাদ্দ দেয়া হবে৷
- খ) একই বিষয়ে একই গ্রেড সহ একটি স্কুলে দুই বা ততোধিক আবেদনকারী থাকলে, সমস্ত আবেদনকারীদের গ্রেডের ক্রম স্নাতক স্তরের পরীক্ষার স্কোর এবং উচ্চ থেকে নিম্ন পর্যন্ত বয়স অনুসারে নির্ধারিত হবে।
- গ) ভর্তির ফলাফল শূন্যপদ, কোটা ও প্রকাশের তালিকা অনুযায়ী প্রথম ও দ্বিতীয় স্থানের ক্রমানুসারে ঘোষণা করা হবে এবং পরিশেষে রিলিজ স্লিপ তালিকার মাধ্যমে ভর্তির আসন পূরন করা হবে।
- ঘ) সংশিস্নষ্ট কলেজ User ID, Password ও OTP ব্যবহার করে ভর্তির বিষয়ওয়ারী ফলাফল দেখতে পারবে৷
বিপিএড কলেজের তালিকা
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতাধীন (০১ বছর মেয়াদী) বিপিএড কোর্সের অনুমোদিত বেশ কিছু সরকারি ও জনপ্রিয় বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম, ঠিকানাসহ নিম্নরুপ লিপিবদ্ধ করা হলো। মূলত নিচে প্রদত্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নামের শিরোনামে ক্লিক করলেই তাদের অফিসিয়াল সাইটে আপনাকে নিয়ে যাবে। ফলে প্রয়োজনীয় তথ্যাবলী আপনি সেখান হতেই জেনে নিতে পারবেন। তছাড়া আপনি অনলাইনে এই কোর্সে ভর্তি হওয়ার জন্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েব সাইটে ফরম পূরনের সময় জেলাওয়ারী হিসেবে কলেজ ক্যাটাগরীতে নামগুলো দেখতে পারবেন। মূলত ০৬টি সরকারি ও ২৩টি বেসরকারি শারীরিক শিক্ষা কলেজে এ কোর্স করার সুযোগ রয়েছে। কলেজগুলোতে ১০০ থেকে ২০০টি করে আসন রয়েছে।
- সরকারি শারীরিক শিক্ষা কলেজ, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
ফোন: ০২-৮১৩০০৯৮ ও ০১৭১৪২৪৬১৩৫
- সরকারি শারীরিক শিক্ষা কলেজ, সপুরা, রাজশাহী। ফোন : ০১৭১২২১৬২৪৫
- চট্টগ্রাম বিভাগীয় সরকারি শারীরিক শিক্ষা কলেজ, হাউজিং এস্টেট, বড়পুল, চট্টগ্রাম।
ফোন : ০১৯১১৭১৮৮৭০
- খুলনা বিভাগীয় সরকারি শারীরিক শিক্ষা কলেজ, সায়েড়া, শ্রীঘাট, জেলা- বাগেরহাট
ফোন : ০১৭১২১৪৮৪১২
- ময়মনসিংহ সরকারি শারীরিক শিক্ষা কলেজ, মুক্তাগাছা, ময়মনসিংহ। ফোন : ০১৭১৬১৯৫৮৪৬
- বরিশাল বিভাগীয় সরকারি শারীরিক শিক্ষা কলেজ, নবকাঠী, টঙ্গীবাড়ী, বরিশাল সদর, বরিশাল। ফোন : ০১৭১২৯৪৩৫৪০
সর্বশেষ
পোষ্টের আলোচনার একদম শেষ পর্যায়ে। ফিজিক্যাল এডুকেশন (বিপিএড) কোর্স নিয়ে আপনারা অনেকেই সঠিক গাইড লাইন নিয়ে ভালো একটি টিউটোরিয়াল সাইট খুঁজছিলেন। হয়ত আমাদের এই ক্ষুদ্র আয়োজনে আপনি যদি উপকৃত হোন তাহলে একটু হলেও স্বার্থকতা খুঁজে পাবো। সুতরাং সিরিয়াসলি যারা শারিরীক শিক্ষায় শিক্ষকতা পেশাতে আসতে চান তাদের জন্য এই বছরের সর্বশেষ সুযোগ বলা যেতে পারে। আপনি ভর্তি হতে যত বিলম্ব করবেন আপনি ঠিক চাকুরির প্রস্তুতি থেকে ততটা পিছিয়ে থাকবেন। আজকের মত এখানেই শেষ করছি। আগামী পর্বে ক্যারিয়ার বিষয়ক অন্য কোন টপিক নিয়ে আসবো ইনশাআল্লাহ।
উল্লেখ্য আমাদের ব্লগ সাইট ভিজিট করতে ব্রাউজারের সার্চবার কিংবা গুগলে গিয়ে পিয়নমামা ডটকম কিংবা PeonMama লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। আরেকটি বিষয়, পিয়নমামা ডটকম সাইটে শুধু লেখাপড়া বিষয়ক নই পরবর্তী সময়ে ধাপে ধাপে চাকরির বিজ্ঞপ্তি, কম্পিউটার টিপস, অনলাইনে ইনকামের কৌশল, ফ্রিল্যান্স, ক্যারিয়ার আড্ডা, সফটওয়্যার রিভিউ ও ই-কমার্স নিয়ে পোস্ট পাবলিশ করা হবে।
উপরোক্ত তালিকাতে যদি কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান/কলেজের নাম যোগ করতে চান তাহলে কমেন্ট বক্সে অভিমত ব্যক্ত করুন।