মোবাইল ও পিসি দিয়ে FreeBitCo.In সাইটে ডলার আয় করুন :: পর্ব-০১ [বিটকয়েন আয়]
প্রথমত জানবো বিটকয়েন আয় তথা ক্রিপ্টো কারেন্সি কি?
ক্রিপ্টোকারেন্সি হল একটি ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেম যেখানে ব্যাঙ্ক ট্রানজেকশন ভেরিফাই করে না। এটি একটি পিয়ার-টু-পিয়ার সিস্টেম যার মাধ্যমে ইউজাররা যে কোনো সময় যে কাউকে অর্থপ্রদান করতে পারে। এতে ইউজারদের ফিজিক্যাল রূপে কারেন্সি তাদের সঙ্গে রাখতে বা কারেন্সি বিনিময়ের প্রয়োজন হয় না। ক্রিপ্টোকারেন্সিতে পেমেন্ট নির্দিষ্ট লেনদেনের মাধ্যমে সঞ্চালিত হয়, যেখানে পেমেন্ট একটি অনলাইন ডাটাবেসে এন্ট্রি করা হয়। যখনই কেউ ক্রিপ্টোকারেন্সি ফান্ড ট্রান্সফার করে তখন এই লেনদেনটি একটি পাবলিক ডেটায় রেকর্ড করা হয়। ক্রিপ্টোকারেন্সি ডিজিটাল ওয়ালেটে স্টোর করা হয়।বর্তমানে বিভিন্ন রকম ক্রিপ্টোকারেন্সি চালু রয়েছে এবং ভবিষ্যতে আরো হবে। এই মুহুর্তে জনপ্রিয় ক্রিপ্টোকারেন্সি গুলো হলো বিটকয়েন, ডগিকয়েন, লাইটকয়েন, ইথারিয়াম, রিপল, ড্যাশ ইত্যাদি। তবে এর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো বিটকয়েন। ক্রিপ্টোকারেন্সির লেনদেন সর্বদা গোপনীয় থাকে।কোন পর্যায়েই ৩য় ব্যক্তির হাতে থাকেনা। তাছাড়া সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ক্রিপ্টোকারেন্সির তথ্যে কোন দেশের সরকার প্রধান/রাষ্ট্র পধানের হাতে কোনরুপ তথ্য কিংবা নিয়ন্ত্রণ থাকেনা।আজকে বিটকয়েন সম্পর্কে পোস্ট করার উদ্দেশ্য:
- আসলে, বিটকয়েনের বিষয়টি নিয়ে অনেক বিতর্ক রয়েছে। কেউ বলবে এটা বৈধ, কেউ বলবে এটা অবৈধ। কিন্তু আমার দৃষ্টিকোণ থেকে, নিম্নলিখিত কারণে এটি 50/50%
- যদিও বিটকয়েন কোনো দেশের আইনি দরপত্র বা আনুষ্ঠানিক মুদ্রা নয়, ডিজিটাল মুদ্রা হিসেবে এর জনপ্রিয়তা বাড়ছে। বাজার বিশ্লেষকরা বিশ্বাস করেন যে বিটকয়েন ভবিষ্যতে অনলাইন শপিং এবং ইলেকট্রনিক লেনদেনের জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং বহুল ব্যবহৃত মুদ্রা হয়ে উঠবে। বাংলাদেশ ছাড়াও বিটকয়েন ফাউন্ডেশনে যোগদানকারী নতুন দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে কানাডা, মেক্সিকো, নেদারল্যান্ডস, অস্ট্রেলিয়া, জার্মানি এবং ডেনমার্ক। বাংলাদেশিদের জীবনযাত্রায় ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে বিটকয়েন উপকারী ভূমিকা রাখবে বলে মনে করেন শিল্পের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা। তথ্যের উৎস এখানে
- অর্থনীতিবিদদের সাথে কথা বলার পর, আমি জানতে পেরেছি যে যদিও এই ধরনের বিটকয়েন জাপান এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো ইউরোপীয় দেশগুলিতে নির্দিষ্ট প্রচলন রয়েছে, তবে বাংলাদেশে এটি প্রচার করা অসম্ভব। উপরন্তু, এটি বৈদেশিক মুদ্রা কেনার জন্য ব্যবহার করা যাবে না। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর অসীম কুমার দাশগুপ্ত বলেন, বিটকয়েনের কোনো বাস্তব রূপ নেই। তাই প্রতারণার সম্ভাবনা থাকে। তিনি আরও বলেন, দেশে কোন মুদ্রা বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে কাজ করবে তা নির্ধারণ করার ক্ষমতা একমাত্র বাংলাদেশ ব্যাংকের। সে দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক বা আর্থিক নিয়ন্ত্রকের অনুমোদন ছাড়া কোনো দেশের মধ্যে কোনো মুদ্রা বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে বিবেচিত হতে পারে না। সম্প্রতি কৃত্রিম মুদ্রার ঝুঁকি বিবেচনায় বাংলাদেশ ব্যাংক নোটিশের মাধ্যমে বিটকয়েনের প্রচলন নিষিদ্ধ করেছে।
বিট কয়েন সাইটে আমি যে কাজ করেছি তার প্রমাণাদি ও অভিজ্ঞতা:
ক)
![]() |
Payment Status of Bitcoin |
![]() |
Payment Status at Coinbase |
- বিট কয়েন পদ্ধতি অনেকটা নতুন বিষয়। এটাও এক ধরনের পেইজা, পেপাল, মানি বুকার্স এর মত বিট কয়েন লেনদেন পদ্ধতি বা গেট ওয়ে। বর্তমানে পৃথিবীর অনেক দেশেই বিভিন্ন গেটওয়ে পেমেন্ট প্রসেস হিসাবে অনেক সাইটে বিট কয়েন পদ্ধতি যুক্ত করা হয়েছে। ইউরোপ, অআমেরিকা উন্নত দেশেই অল্প সময়েই বিট কয়েন পদ্ধতি জনপ্রিয়তা অর্জন করে নিয়েছে। খুব বেশী একটা সময় হয়ত নাই, যেখানে সমগ্র দেশে বিট কয়েন্ট পদ্ধতি চালু হয়ে যাবে। সম্প্রতি বাংলাদেশে অনেকেই বিট কয়েন আয় করছেন।
- এর মাধ্যমে যে কোন জায়গাতে পেমেন্ট পরিশোধ, বিল প্রদান, বেতন-বোনাস দেওয়া যাবে। তাছাড়া বিট কয়েন মোবাইলে, ব্যাংক একাউন্ট কিংবা অন্য মাস্টার কার্ডে ট্রান্সপার করতে পারবেন।
- অন্য কোন শেয়ার মার্কেট কিংবা বিট কয়েন মার্কেটে এটা বিক্রয় করতে পারবেন।
প্রথমে জেনে নিই বিট কয়েন কি?
মূলত বিটকয়েন একটি টোকেন যা একটি ওপেন সোর্স ক্রিপ্টোগ্রাফিক প্রোটোকলের মাধ্যমে ব্যবসা করা হয়। বিটকয়েন ব্যবসার জন্য কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান যেমন: ব্যাংক, বীমা, শেয়ার মার্কেটসহ কোন নিয়ন্ত্রক বা ক্লিয়ারিং হাউসের প্রয়োজন নেই। প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, ধারনা করা হয় জাপানি নাগরিক সাতোশি নাকামোতো 2008 সালে এই মুদ্রা ব্যবস্থা চালু করেন।যদিও সাতোশি নাকামোতো এর বিশ্লেষণ ও তথ্য নির্ভর সুস্পষ্টত তেমন তথ্য পাওয়া যায়নি। বিটকয়েনের লেনদেন হয় পিয়ার টু পিয়ার বা গ্রাহক থেকে গ্রাহকের কম্পিউটারে বা মোবাইলে। বিটকয়েনের সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় অনলাইনে একটি উন্মুক্ত সোর্স সফটওয়্যারের মাধ্যমে অথবা কোন ওয়েব সাইটের মাধ্যমে।বর্তমানে বিটকয়েন প্রাইস/মূল্য কত?
বর্তমানে ১টি বিটকয়েনের মূল্য প্রায় ৬০,০০০ মার্কিন ডলার, প্রায় ৩ বছর পূর্বে ছিল ২৭,০০০ ডলার। এটা অনেকটা শেয়ার বাজারের মতই এর দাম উঠানামা করে, যাহা অনেকেই প্রতিনিয়ত আপডেট দেখে বুঝতে পারবেন।১ বিট কয়েন সমান কত টাকা কিংবা কত ডলার?
ফ্রিবিটকো সাইটে একাউন্ট ওপেন করা ও আয়ের কৌশল ১ম ধাপঃ
সত্যিকার অর্থে বিট কয়েন নিয়ে আয় করার অনেক সাইট দেখেছি, প্রয়োজনে গুগলে সার্চ করে দেখেছি। কোনটিই আমার তেমন পচ্ছন্দ হয়নি। যে কয়টি সাইট দেখেছি প্রায় গুলোই স্ক্যাম। অর্থাৎ বিট কয়েন নামের ট্যাগ লাগিয়ে ব্যবসার ফায়দা লুটছে। তাছাড়া নিজে অনেক দিন ধরে পর্যবেক্ষনের মাধ্যমে ভালো একটি সাইট ফ্রিবিটকো সাইটে কাজ করছি, অসংখ্যকবার পেমেন্ট পেয়েছি, বিশ্বব্যাপি লক্ষাধিক ইউজার এই সাইটে কাজ করছে। এই সাইটে ফ্রিভাবে প্রতি ঘন্টাতে বিট কয়েন পাবেন কোন রকম কাজ ছাড়াই!! ফ্রিভাবে রোল ছাড়াও এখানে ইনকামের আরো অনেক পন্থা আছে যেগুলো ধারাবাহিক পর্বে আলোচনা করবো। এখন মূল কথা হলো ফ্রিবিটকো সাইটে কিভাবে একাউন্ট ওপেন করবেনঃ-
২। নিচের মত ইন্টার ফেস আসবে। সেখানে Email Address এ- আপনার মেইল ঠিকানা, Passwords এর ঘরে পাসওয়ার্ড প্রদান করুন এবং Your Refferer এর- স্থানে 475461 দিয়ে Signup বাটনে ক্লিক করুন
লক্ষ্য করুন: চিত্রে লাল চিহিৃত উপরের ট্যাগে Free BTC অপশনে ক্লিক করুন অতপর Roll বাটনে ক্লিক করুন। ফলে রোল হিসেবে আপনাকে একটি নাম্বার সংশ্লিষ্ট সংখ্যা দেখাবে এবং বিটকয়েন (সাতোশি) যোগ হবে যা আপনার প্রফাইলের সর্বউপরে ডানপাশে দেখা যাবে ব্যালান্স হিসেবে। এই ভাবে আপনি প্রতি ঘন্টাতে রোলে ক্লিক করে সাতোশি আয় করতে পারবেন নিচের চিত্রের মতো
কিভাবে পেমেন্ট পাবেন?
- এবার আসি পেমেন্টের কথায়। এই সাইট ১০০% পে করে। কারন একাউন্ট করার ৩ বছরের মধ্যে প্রায় ১০০ বারের বেশী পে পেয়েছি। তাছাড়া আমার বন্ধুরা অনেকেই এটির সাথে সম্পর্কিত। তাদের অনেকেই একাধিকবার পেমেন্ট পেয়েছে। এই সাইট স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রতি রবিবারে পে করে অর্থাৎ আপনার ফ্রিবিটকো একাউন্ট হতে অন্য কারোর একাউন্টে বিটকয়েন পাঠাতে কিংবা যে কোন ধরনের বিটকয়েন (বিটিসি) ওয়ালেটে ট্রান্সফার, বিক্রয় ও শেয়ার করতে পারবেন। তাছাড়া ইচ্ছা করলে আপনি যে কোন সময় উইথড্র্র করতে পারবেন সেইক্ষেত্রে TRANSACTION FEES বেশি পড়বে।
- এখানে বিটকয়েন উইথড্র করতে কিংবা কোথাও পাঠাতে গেলে রেগুলার TRANSACTION FEES হিসেবে 0.00000636 BTC কেটে রাখে। উল্লেখ্য আমি এই পোস্টটি করেছি নিজে পরীক্ষা করে। যেহেতু সোস্যাল সাইটসহ ও ব্লগিং করার জন্য আমাকে মাঝেমধ্যে নেটে ৩-৪ ঘন্টা থাকতে হয়। তাই এই সুযোগটা কাজে লাগাই। তেমন আপনিও লাগাতে পারেন। কেননা- অন্য কোন পিটিসি সাইটের মত সময় নষ্ট হচ্ছে না। কিংবা ক্লিক করতে হচ্ছেনা। ফ্রিল্যান্স করার সাথে সাথেই উক্ত কাজটি করতে পারবেন। শুধুমাত্র প্রতি ঘন্টাতে ক্যাপচা পূরন করলেই হলো। অনেক ফ্রিল্যান্সার গণ বিট কয়েন হতেও আয় করছেন।
- কোন কাজ না করলেও একাউন্ট ডিলেট কিংবা নষ্ট হবার ভয় নাই। যারা অল্প মেগাবাইট ব্যবহার করছেন। তারা প্রতি ঘন্টাতে এই সাইটে প্রবেশ করে কাজ শেষ হবার পর নেট কানেকশন বন্ধ করে দিন। অতপর পূনরায় একই কাজ করুন। মূল কথা সর্বদা নেট কানেকশন অযথা চালু করার প্রয়োজন নাই।
- এখানে কোন ইনভেস্ট, ডোনেট এমন কিছুর শর্ত নাই।
কিছু নির্দেশনা ও কাজের কথা:
- freebitco সাইটটি পিওর সাইট। যারা Auto-Withdraw ENABLED করা আছে তাদের 0.00005460 হলেই কয়েনবেজ ওয়েলেটে অর্থ পৌঁছে যাবে। তাহলেই বুঝতে পারবেন সত্যিই বিট কয়েন অর্জন করেছেন। অতপর: উক্ত একাউন্টে উক্ত পেমেন্ট সার্ভিসটি Disable করে দিন। কারন এতে আপনার ফ্রি কয়েন আয় করার পরিমান(২২০-৪৫০) বেড়ে যাবে। সুতরাং যতটুকু সময়-সুযোগ পান, কয়েন সাইটে বিট কয়েন উপার্জন করে যান। অন্য পিটিসি সাইটের মত সময় তো লাগছেনা। যেখানে অনেকেই বিনা কারনে অনলাইন থাকতেন, সেখানে এখন হতে সামান্য কিছু বিট কয়েন আপনার যদি সৌভাগ্য আনয়ন করে তাতে তো লাভ আপনারই!!
- একের অধিক একাউন্ট ওপেন না করাটাই শ্রেয়। কারন যে কোন সময় ব্যান হতে পারেন।
- আপনি এন্ড্রয়েড ফোনসেট, পিসি ও ল্যাপটপে কাজ করতে পারবেন।
- কোন এন্ড্রয়েড ফোনসেট, পিসি ও ল্যাপটপের মাধ্যমে একাউন্ট ওপেন করতে কিংবা লগইন করতে সমস্যা হলে ভিপিএন ব্যবহার করতে পারেন। ভিপিএনে আপনি যে কান্ট্রি/দেশ সিলেক্ট করবেন প্রতিনিয়তই একই দেশ নির্বাচন করে কাজ করার চেষ্টা করবেন। প্রতিনিয়ত ভিপিএনে কান্ট্রি পরিবর্তন করলে বিটকয়েন সাইটে একসেস করতে সমস্যা হয়।
- আপনার বিট কয়েনকে অন্য কারোর কাছে সেল করে টাকাতে কনভার্ট করে নিতে পারেন। এই ক্ষেত্রে সবচেয়ে বিশ্বস্ত কিংবা মুখোমুখি লেনদেন করলে ভাল হয়। সুতরা্ং যারা লেনদেন করবেন তারা নিজ দ্বায়িত্বে করবেন।
- freebitco সাইটের অন্যান্য অপশনগুলো নিয়ে এবং আরো কিভাবে আয় বৃদ্ধি করা যায় সেইসব খুটিনাটি বিষয় নিয়ে আগামী পর্বে আলোচনা করা হবে।
সর্বশেষ
বিটকয়েন কি এবং কিভাবে উপার্জন করতে তা হয়ত এই টিউটোরিয়াল অনুযায়ী নিজেই প্রতিটি ধাপে কাজ করতে পারবেন। সুতরাং অন্যান্য কাজের সাথে বিনা-পরিশ্রমে বিট কয়েন আয় করন এবং বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন। যদি মনে করেন এই কাজ করে বড় কিছু করবেন। তাহলে নিজেকে ভূল পথে পরিচালিত করছেন। কারন, ইন্টারনেটে সত্যিকারভাবে টাকা আয় করতে হলে আপনাকে ভালকিছু জানতে হবে, ধৈর্য্য ও মেধার মননশীলতা দরকার এবং ফ্রিল্যান্সিং জানার ও শেখার চেষ্টা করতে থাকুন। অবশ্যই এক সময় ফ্রিল্যান্সিং সাফল্য আপনার কাছে ধরা দিবে। যেমন: এখন নিজে ফ্রিল্যান্সিং করছি ও শিখছি। ইন্টারনেট অর্থ উপার্জনে সঠিকভাবে ফ্রিল্যান্সিং ব্যতিত বিকল্প কিছু নাই। তারপরেও সম্পূর্ণ ইচ্ছাটা আপনার!! সর্বশেষ এই পোস্ট সম্পর্কে মতামত থাকলে কমেন্ট করতে পারেন। – পরিশেষে সবাই ভাল থাকুন, আগামী পর্বে আরেকটি পোস্ট নিয়ে হাজির হবো ইনশাআল্লাহ্ ।
উল্লেখ্য আমাদের ব্লগ সাইট ভিজিট করতে ব্রাউজারের সার্চবার কিংবা গুগলে গিয়ে পিয়নমামা ডটকম কিংবা Peon Mama লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। আরেকটি বিষয়, পিয়নমামা ডটকম সাইটে শুধু লেখাপড়া বিষয়ক নই পরবর্তী সময়ে ধাপে ধাপে চাকরির বিজ্ঞপ্তি, কম্পিউটার টিপস, অনলাইনে ইনকামের কৌশল, ফ্রিল্যান্স, ক্যারিয়ার আড্ডা, সফটওয়্যার রিভিউ ও ই-কমার্স নিয়ে পোস্ট পাবলিশ করা হবে।