ডিগ্রি ১ম বর্ষের ভর্তি ২০২৪ :: Regular Degree Admission Circular

পিয়নমামা ডটকম সাইটের সুপ্রিয় ভিজিটর বন্ধুদের সবাইকে সালাম ও শুভেচ্ছা। আশা করি সবাই ভালো আছেন। এই বছরে ২০২৩ ইং সালে কিংবা পূর্ববর্তী বছরে আপনারা অনেকেই উন্মুক্তসহ বিভিন্ন জেনারেল বোর্ড হতে এইচএসসি পাশ করেছেন কিংবা পূর্বে পাশ করে বসে আছেন। মূলত এইচএসসি পাশকৃতদের মনে স্বাভাবিক ভাবে প্রশ্নের উদয় হচ্ছে আদৌতে কোথায় ভর্তি হবেন এবং ডিগ্রির কোন কোর্সটি করলে ভালো হবে। জ্বী! আসলে ডিগ্রি কোর্সটা বাংলাদেশে মূলত ০২ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে করা যায় যথারুপ ক) উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় এর অধীন স্টাডি সেন্টারগুলোতে এবং খ) জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর অধীন কলেজগুলোতে। তবে আজকের পোস্টের প্রধান আলোচনা থাকবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন কলেজগুলোতে ডিগ্রি পাস কোর্স ভর্তির বিষয়ে। অবশ্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় তাদের ওয়েব সাইটে ডিগ্রি ভর্তির সার্কুলার প্রকাশ করেছে। 

Regular-degree-course

প্রথমেই আমাদের জানা দরকার ডিগ্রি (পাশ) কোর্স কি?

ডিগ্রি পাশ কোর্স হলো ০৩ বছর মেয়াদী কোন বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত স্নাতক প্রোগ্রাম। এটা উচ্চ শিক্ষা পর্যায়ের লেবেল বলা যেতে পারে। ০৩ বছরে সর্বনিম্ন প্রায় ২১টি বই এবং সর্বোচ্চ ২৩ টি বই/কোর্স শেষ করতে হয়। ০৩ বছরের সম্স্ত কোর্সে কৃতকার্য হলে ফলাফল হিসেবে শিক্ষার্থীকে ডিগ্রির সনদপত্র প্রদান করা হয়। ০৩ বছরে সর্বনিম্ন ৮০ ক্রেডিট হতে সর্বোচ্চ ৯০ ক্রেডিটের মধ্যে পাঠদান করা হয়ে থাকে।

 জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেগুলার ডিগ্রি ভর্তির টাইম লাইন :

  • আবেদন শুরু: ০৫/০৬/২০২৪ ইং
  • আবেদনের সমাপ্তি:  ৩০/০৬/২০২৪ ইং
  • আবেদনের ফি/চার্জ: ৩০/- টাকা [স্ব-স্ব কলেজে জমা দিতে হবে]
  • প্রাথমিক আবেদন ফরমসহ আবেদন ফি জমা দেওয়ার তারিখ : ০৬/০৬/২০২৪ ইং থেকে ০১/০৭/২০২৪ ইং তারিখ পর্যন্ত।
  • ফলাফল প্রকাশের তারিখ :  জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েব সাইটে পরবতীতে  জানিয়ে দেওয়া হবে 
  • চূড়ান্ত ভর্তি : ফলাফল প্রকাশের পরের দিন হতে শুরু হয়।
  • ক্লাশ শুরু : কলেজে চূড়ান্ত ভর্তি সম্পন্ন করার পর জেনে নিবেন।
  • ভর্তি পরীক্ষা : দিতে হয়না। শুধুমাত্র SSC, HSC পাশের ফলাফলের ভিত্তিতে প্রতি কলেজে আলাদাভাবে মেধা তালিকা প্রকাশ করা হয়।
  • নির্দেশিকাসহ অন্যান্য তথ্যের পিডিএফ ফাইল দেখুন : Degree Admission PDF File

ডিগ্রি (পাশ) কোর্সের প্রকারভেদ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন সরকারি ও বেসরকারি কলেজগুলোতে ০২ ধরনের ডিগ্রি কোর্স রয়েছে সেটি হলো রেগুলার ডিগ্রি ও প্রাইভেট ডিগ্রি। 

 রেগুলার ডিগ্রি কোর্স:

  • রেগুলার ডিগ্রি হলো এসএসসি ও এইচএসসি পাশের সাল ০৩ বছরের মধ্য হতে হবে। যেমন: এই বছর ২০২৩ সালে যদি কেউ ডিগ্রি রেগুলার প্রোগ্রামে ভর্তি হতে চায় সেখানে এসএসসি পাশের সাল ২০১৯, ২০২০,২০২১ এবং এইচএসসি পাশের সাল ২০২৩, ২০২৪ হতে হবে।
  • রেগুলার ডিগ্রিতে ভর্তি হতে হলে অবশ্যই এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষাতে আলাদাভাবে জিপিএ ২.০ পেয়ে পাশ করতে হবে।
  • জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন রেগুলার ডিগ্রি কোর্স গুলো হলো: বিএ, বিএসএস, বিবিএস এবং বিএসসি। মূলত বিএ/বিএসএস এটা মানবিক শাখা বলতে বুঝায়।
প্রাইভেট ডিগ্রি কোর্স
  • অপরদিকে যারা দীর্ঘদিন অর্থাৎ অনেক বছর আগে এইচএসসি পাশ করে পরবর্তী উচ্চতর শিক্ষা নিতে চান তাদের জন্য হচ্ছে প্রাইভেট ডিগ্রি। প্রাইভেট ডিগ্রির ভর্তির নিয়ম হলো: যে বছর সার্কুলার দিবে সেই সার্কুলার অনুযায়ী এইচএসসি পাশের সাল ০২ বছর আগের হতে হয়। যেমন এই বছর (২০২৩) এ- সার্কুলার দিয়েছে এইচএসসি পাশের সাল ২০২১ এর পূর্বে হতে হবে।
  • প্রাইভেট ডিগ্রি কোর্সে ভর্তি হতে কলেজ অনুযায়ী খরচ হয় ৯৫০/- টাকা হতে সর্বোচ্চ ১২৫০/- টাকা। প্রতি বছরে পরীক্ষা ও ফর্ম পূরনে খরচ হয় প্রায় ১,৫০০/- টাকা।
  • প্রাইভেট ডিগ্রি কোর্সের সরকারি ও কেসরকারি কলেজে খরচ প্রায় একই, খুব বেশি একটা পার্থক্য নাই।  
*** তথ্য আপডেট: প্রাইভেট ডিগ্রি ভর্তির আবেদন এখনো শুরু হয়নি। মূলত রেগুলার ডিগ্রি ভর্তির কার্যক্রম শেষ হলে প্রাইভে ডিগ্রি শুরু হবে। প্রাইভেট ডিগ্রি কোর্স সম্পর্কে ধারনা পেতে আমাদের এই পোস্টটি পড়তে পারেন এখানে

রেগুলার ডিগ্রিতে ভর্তি হওয়ার শিক্ষাগত যোগ্যতা:

  • শিক্ষার্থীদের যে কোন শিক্ষাবোর্ড কিংবা উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় হতে ২০১৯,২০২০ ও ২০২১ শিক্ষাবর্ষে এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
  • এইচএসসি পরীক্ষার ক্ষেত্রে,২০২১,২০২২ ও ২০২৩ শিক্ষাবর্ষে উত্তীর্ণ হতে হবে।
  • এইচএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষায় মোট জিপিএ আলাদাভাবে নূন্যতম ২.০০ পেতে হবে।
  • বিদেশি শিক্ষাবোর্ড হতে যারা ২০১৯/২০২০/২০২১ সালে পাশকৃত  O-Level পরীক্ষায় তিনটি বিষয়ে 'বি'গ্রেড সহ অন্তত চারটি বিষয়ে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা এবং A-Level পরীক্ষায় 'বি' গ্রেডসহ অন্তত দুইটি বিষয়ে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবে। 

রেগুলার ডিগ্রিতে পড়াশোনার খরচের তথ্য

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিনে সরকারি কলেজগুলোতে ডিগ্রি ১ম বর্ষে ভর্তি হতে খরচ হবে ৩৫০০ টাকা হতে সর্বোচ্চ ৪২০০/- টাকা। অপরদিকে বেসরকারি কলেজে ভর্তি হতে খরচ হবে ৫৬০০/- টাকা হতে সর্বোচ্চ ১৪,০০০/- টাকা। তাছাড়াও ০৩ বছরের ডিগ্রি কোর্স করতে সর্বমোট ব্যয় হয়  সর্বনিম্ন ৯ হাজার টাকা হতে সর্বোচ্চ ১৩ হাজার টাকা পর্যন্ত। বেসরকারি কলেজগুলোতে খরচ হয় সরকারি কলেজের তুলনায় অনেক বেশি। এখানে সর্বমোট খরচ হতে পারে ২৫ হতে ৩০ হাজার টাকা। অর্থাৎ সরকারি কলেজগুলোতে মাসিক, টিউশন ও সেমিনার ফি না থাকলেও বেসরকারি কলেজগুলোতে রয়েছে। তাছাড়া বোর্ড ফাইনাল পরীক্ষার ফর্ম পূরনের সময়ও বেসরকারি কলেজগুলোতে অতিরিক্ত ফি আদায় করে থাকে। উদাহরন হিসেবে বলি কোন একটি সরকারি কলেজে ডিগ্রি ১ম বর্ষের ফর্ম পূরন করতে হবে। সেখানে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় হতে বলা হয়েছে ১২০০/- টাকা। এখানে সরকারি কলেজগুলো আদায় করবে ২২০০/- কিন্তু বেসরকারি কলেজগুলোতে দেখা যাবে ৩৫০০-৪০০০/- টাকা আদায় করছে। 

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রির কোর্স সমূহ:

  • ক) বি.এ এবং বি.এস.এস = Bachelor of Arts-BA (এটা মানবিক শাখাতে ভর্তি হওয়ার জন্য)
  • খ) বিএসসি = Bachelor of Science ( এটা বিজ্ঞান শাখাতে ভর্তি হওয়ার জন্য)
  • গ) বিবিএস = Bachelor of Business Studies ( এটা ব্যবসায় শিক্ষা/বাণিজ্য শাখাতে ভর্তি হওয়ার জন্য)

আমি এখানে মানবিক শাখাতে ভর্তি হওয়ার জন্য বিশ্লেষণ করবো। ডিগ্রীতে আপনাকে মোট তিনটি সাবজেক্ট নিয়ে পড়তে হবে। যেমন – মনে করি, আপনি BA নিয়ে পড়বেন এখন কলেজে BA তে-

  • ক) রাষ্ট্রবিজ্ঞান / সমাজকর্ম / সমাজবিজ্ঞান
  • খ) ইতিহাস / ইসলামিক ইতিহাস
  • গ) দর্শন / অন্য যেকোনো বিষয়
  • [মূলত যে গুলো সামাজিক ধাচের বিষয় যেমন: সমাজ বিজ্ঞান, রাষ্ট্র বিজ্ঞান, সমার্জ কর্ম এবং অর্থনীতি সেইগুলো আবশ্যিকভাবে  নিলে সেটি হবে বিএসএস কোর্স। আর অন্য বিষয় যেমন: ইসলাম শিক্ষা, ইসলামের ইতিহাস, দর্শন, ইতিহাস বিষয়গুলো হতে যেটি আবশ্যিক নিবেন সেটিই হবে বিএ কোর্স। অর্থাৎ যে বিষয়গুলো নিবেন প্রতি বছরে ০২ টি করে হলে সেই সব বিষয়ের ০৬ টি পার্ট শেষ করতে হবে ০৩ বছরে। তাছাড়া ডিগ্রির মেজর/নন মেজর বিষয় গুলো বাছাই করতে কিংবা বুঝতে সমস্যা হলে যে কলেজে ভর্তি হতে যাবেন সেখানের হেল্পডেস্ক থেকেও রিভউ নিতে পারবেন]

ডিগ্রিতে ভর্তি হওয়ার জন্য কিভাবে আবেদন করবেন?

ডিগ্রিতে ভর্তির আবেদন আপনি নিজেই করতে পারবেন। সেইজন্য এই বিষয়ে নতুন করে লিখতে চাচ্ছিনা। মূলত ইউটিউবে ভিডিও সার্চ করে কিংবা পিডিএফ ফাইলের টিউটোরিয়াল অনুসরন করে আবেদন করতে পারবেন। তবে আমার পরামর্শ হলো জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির ওয়েব সাইটে পিডিএফ ফাইলটি পড়ে হুবহু কাজটি করতে পারবেন। পিডিএফ ফাইলের লিংক নিচে-


প্রাথমিক আবেদন হিসেবে কলেজে কি কি জমা দিবেন?

  • প্রথমত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েব সাইট হতে আপনাকে আবেদনফর্ম পূরন করার পর সেটির প্রিন্ট কপি নিবেন। আবেদনপত্রের প্রয়োজনীয় স্থানে শিক্ষার্থী স্বাক্ষর দিবে।
  • SSC এবং HSC পরীক্ষার পাশের মূল মার্কশিট এবং ফটোকপি। কিছু কিছু কলেজে আবার SSC এবং HSC পরীক্ষার পাশের testimonial এর  ফটোকপি জমা দিতে হয়।
  • SSC এবং HSC পরীক্ষার পাশের registration কার্ডের মূলকপি এবং ফটোকপি আবেদনপত্রের নির্ধারিত ফি ৩০০/- কলেজকে প্রদান করতে হবে। এটা সরাসরি কলেজ কর্তৃপক্ষ নিয়ে থাকে। অথবা কলেজের আশেপাশে নিকটস্থ দোকান হতেও মোবাইল একাউন্টের মাধ্যমে টাকা জমা দেওয়া যায়।
  • নিচের ছবির মত কলেজে আবেদনপত্রের অনলাইন কপি কলেজে নিয়ে গেলে কলেজ কর্তৃপক্ষ এক অংশ ছিড়ে রেখে অপর অংশ সীল/স্বাক্ষর মেরে শিক্ষার্থীকে প্রদান করবে।

Regular-degree-form

ফাইনালি (চূড়ান্ত) সময়ে ডিগ্রিতে ভর্তি হওয়ার সময় যেসব ডকুমেন্ট লাগবে?

যখন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েব সাইটে রেগুলার ডিগ্রির আবেদনের ফলাফল প্রকাশ করা হবে। তখন অনলাইনে চেক করে নিবে আপনি চান্স পেয়েছেন কিনা! এমনিতে চান্স পেলে মোবাইলে এসএসএস যাবে। তাছাড়াও মোবাইলে ফলাফল দেখার সুযোগ আছে এসএসএস মাধ্যমে। এই জন্য প্রথমে আপনার ফোনের মেসেজ অপশনে যান। NU<Space> atdg Roll Number লিখে পাঠিয়ে দিন ১৬২২২ নাম্বারে। অবশ্য মোবাইলে কমপক্ষে ৩ টাকার বেশি ব্যালেন্স থাকতে হবে। আপনি চান্স পেলে নিম্নোক্ত ডকুমেন্ট নিয়ে কলেজে উপস্থিত হবেন ভর্তি হওয়ার জন্য।

  • পূর্বে অনলাইনে আবেদন করা ভর্তি ফরম এর ফটোকপি।

  • অতপর আবেদন পত্রের রোল নম্বর ও পিন দ্বারা পূনরায় অললাইন ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে   প্রয়োজনীয় তথ্য সাবমিট করে ০২ পৃষ্ঠার ভর্তি ফর্মের আবেদন প্রিন্ট করে নিতে হবে।
  • SSC এবং HSC পরীক্ষার পাশের মূল মার্কশিট এবং ফটোকপি 
  • SSC এবং HSC পরীক্ষার পাশের testimonial এর মূলকপি এবং ফটোকপি 
  • SSC এবং HSC পরীক্ষার পাশের registration কার্ডের মূলকপি এবং ফটোকপি
  • আবেদনকারী শিক্ষার্থীর পাসপোর্ট সাইজের এবং স্ট্যাম্প সাইজের ছবি লাগবে( ২-৩ কপি করে)
  • অভিভাবকের ছবি এবং জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি
  • আবেদনকারী শিক্ষার্থীর জন্ম নিবন্ধন অথবা জাতীয় পরিচয় পত্র ফটোকপি
  • মুক্তিযোদ্ধা কোটা থাকলে উক্ত কোটার সনদপত্র
  • কলেজের ভর্তি ফি যেটা কলেজে নোটিশ বোর্ডে দেওয়া থাকবে কিংবা কলেজ থেকে জেনে নিবেন।

সর্বশেষ তথ্যঃ

পোস্টের আলোচনার একদম শেষ পর্যায়ে। আশা করি উপরোক্ত আলোচনা থেকে রেগুলার পাশ ডিগ্রি কোর্সের বিষয়ে স্পষ্টত একটা ধারনা পেয়েছেন ফলে নিজেই ভর্তি হওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন, যাচাই-বাছাই করতে পারবেন। এমনকি নিজেই নিজের আবেদনটি করতে পারবেন পিডিএফ লিংক অনুসরন করে। তারপরেও কোন বিষয় সম্পর্কে জানার থাকলে নিচের কমেন্ট বক্সে আমাকে কমেন্ট করার প্রত্যাশা ব্যক্ত করছি। পরিশেষে এই পোস্টটি পড়ে কেহ সামান্যতম উপকৃত হলে নিজের পরিশ্রমকে স্বার্থক বলে মনে করবো। আজ এই পর্যন্তই। পিয়নমামা ডটকম (Peon Mama) সাইটে আগামী পর্বে আবার দেখা হবে। সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ্য থাকুন। 


Share this post with friends

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment

Rules for commenting: Linking comments made without any reason for the purpose of getting backlinks will not be approved. However, linking comments for reasonable reasons will be approved after verification. Moreover we always follow zero spamming policy. So Be Careful..! to the policy of according at this blog.

comment url